নৌকার মেয়র প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভীর হাতেই থাকল নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) নিয়ন্ত্রণ। সবাইকে তাক লাগিয়ে মেয়র নির্বাচিত হয়ে হ্যাটট্রিক করলেন তিনি।
রোববার (১৬ জানুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলে নাসিক নির্বাচনের ভোটগ্রহণ।
ভোটগ্রহণ শেষে জেলা প্রশাসন কার্যালয় থেকে বেসরকারিভাবে সেলিনা হায়াৎ আইভীকে মেয়র ঘোষণা করা হয়।
ফলাফলে দেখা যাচ্ছে ১৯২ কেন্দ্রে সেলিনা হায়াৎ আইভী পেয়েছেন ১ লাখ ৬১ হাজার ২৭৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তৈমূর আলম খন্দকার পেয়েছেন ৯২ হাজার ১৭১ ভোট।
এবার নাসিক নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বী সাতজন প্রার্থী হলেন- খেলাফত মজলিসের এবিএম সিরাজুল মামুন (দেওয়াল ঘড়ি), স্বতন্ত্র থেকে বিএনপি নেতা তৈমূর আলম খন্দকার (হাতি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাও. মো. মাছুম বিল্লাহ (হাতপাখ), বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মো. জসীম উদ্দিন (বটগাছ), বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মো. রাশেদ ফেরদৌস (হাতঘড়ি), স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল ইসলাম (ঘোড়া) এবং বাংলদেশ আওয়ামী লীগের সেলিনা হায়াৎ আইভী (নৌকা)।
এছাড়া সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৪৮ জন ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৩৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ সিটির ২৭টি ওয়ার্ডের প্রায় ৫ লাখ ১৭ হাজার ৩৬১ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পেয়েছেন। ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে ১৯২টি ভোটকেন্দ্রে ১ হাজার ৩৩৩টি ভোটকক্ষে। এর মধ্যে ৩০টি ভোটকেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে মাঠ প্রশাসন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।